Bengali sex story – ছোট্ট একটি গ্রামে পল্লবির জম্ম. বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান. পল্লবির জম্মের পর বাবা মায়ের কোলে আর কোন সন্তান জম্ম নেইনি. বাবা মা আরেকটি অন্তান নেয়ার জন্য অনেক চেষ্টা করেছিল, কিন্তু তাদের সে আশা সফলতার আলো দেখেনি. শেষ পর্যন্ত অন্য কোন সন্তান পাওয়ার লোভ তাদের অন্তর থেকে ধুয়ে মুছে একমাত্র পল্লবিকে নিয়েই তাদের জীবনের বাকি স্বপ্ন গুলো গড়ে তোলে. বাবা মায়ের পরম আদরে পল্লবি ধীরে ধীরে বেড়ে উঠতে থাকে. বাবা মা দুজনেই একটা ব্যাঙ্কের কর্মচারী.
পাচ বছর পর্যন্ত বাবা মা অফিসে চলে গেলে পল্লবিকে কাজের মাসিই দেখা শুনা করত. পল্লবির ছয় বছর বয়সে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হলে মা তাকে নিয়ে চলে যেত, স্কুল শেষ হলে মাসি নিয়ে আসত, আর ব্যাংক ছুটি অবদি অপেক্ষা করত. অবশ্যই মাসিকে ভাল বেতন দিতে হত.
প্রাইমারীর গন্ডি পেরিয়ে হাই স্কুলে পা রেখেছে পল্লবি. বয়সের সাথে সাথে পল্লবির দেহের অনেক পরিবরতন হয়েছে, ছিপ ছিপে লম্বা হয়ে এ বয়সে মায়ের দৈর্ঘকে অতিক্রম করে ফেলেছে, রঙ ও রুপের তুলনায় মা হয়ে পল্লবির কাছে লজ্জা পায়. চেহারার অপুর্ব সৌন্দর্য যেন গ্রামের হাজারো মেয়েক ছাড়িয়ে গেছে. চিপছিপে হলেও বয়সের সাথে সাথে শরীর গঠন হলে এ মেয়ের উপর লক্ষ্য যুবকের নজর এড়াবেনা তা হলফ করে বলা যায়. মেয়ের গঠন দেখে মাও বেশ খুশি, কেননা মেয়ে সুন্দরী হলে মা বাবার দুঃশ্চিন্তা কম থাকে.
মা প্রায় বলে থাকে তুই একেবারে তোর দিদার মত হয়েছিস. পল্লবির সুন্দরী নারীদের মধ্যে অন্যতম ছিল.পল্লবি যখন ক্লাশ নাইনে উঠল, তখন তার শরীর গঠন আরো পরিবর্তন হয়ে গেল, ছিপছিপে তাকে আর বলা যায়না. বেশ হৃষ্টপুষ্ট হয়ে তাকে এত সুন্দর দেখায় যে স্কুলে যাওয়ার পথে সভ্য আর বখাটে সব যুবকই তার দিকে একবার লোভনীয় দৃষ্টিতে না তাকিয়ে পারেনা. ইদানিং তার বুকের উপর দুপাশে শক্ত হয়ে কি যেন উঠতে শুরু করেছে. পল্লবি প্রথম প্রথম কিছু না বুঝলেও মায়ের স্তন দেখে ধারনা করেছে তার বুকের উপর মাঝে ও দুটা কি.
পল্লবি বুঝে একদিন তার এ ছোট্ট ফোড়াগুলো ফেপে ফুলে বিরাটাকার ধারন করবে, ঠিক মায়ের গুলোর মত. পুকুরে স্নান করতে নামলে পল্লবির হাত নিজের অজান্তে তার বুকের ঐ দুটির উপর চলে যায়, ধরে দেখে, গোড়ায় দু আংগুলে টিপে দেখে. তার বুকের এ প্রস্ফুটন তার খুব ভাল লাগে. একদিন হঠাত তার যৌনাংগ হতে রক্ত বের হতে পল্লবি পেয়ে যায়, এই রক্ত সম্পর্কে তার কোন ধারনাই ছিলনা. প্রথমদিন সে কাউকে কিছু বলেনি, মনে করেছিল হয়ত ভাল হয়ে যাবে.
কিন্তু দ্বিতীয়দিন আবার রক্ত দেখে ভয়ে ভয়ে মাকে বলল তার প্রসাবের রাস্তা দিয়ে অনবরত রক্ত ঝরছে, বলার সময় পল্লবি কেঁদে ফেলল. মা হেসে উঠে তাকে জড়িয়ে ধরে অভয় দিয়ে বলল, ভয়ের কিছু নেই, তুই বড় হয়ে গেছিস, মেয়েদের জন্য এটা আনন্দ. কান্না নয়, তুই পরিপুর্ন মেয়ে হয়ে গেছিস.এটা কারো তিনদিন, কারো সাতদিন আবার কারো দশদিন থাকে, ভয় করিস না, এ কদিন স্কুলে যেতে মা পল্লবিকে বারন করে দিল.
এটা কেন হল মা? পল্লবি জানতে চায়.
এটা মেয়েদের হয়, এটা না হলে কোন মেয়ে মা হতে পারেনা.
আমি কেন মা হব? কখন হব, এটা হলেকি সব মেয়ে আপনাআপনি মা হয়ে যায়? পল্লবির বিস্ময়কর প্রশ্ন.
আপনিয়াপনি হবে কেন, বিয়ের পরে মা হয়.
বিয়ের পরে একজন মেয়ে কি করে মা হয়, বলনা মা.
অল্পবয়সে সন্তান ধারনের প্রক্রিয়া উপলব্ধির Bengali sex story
মা ধমক দিয়ে বলে, বাজে কথা বলিস নাত, যত বড় হবি সব ধীরে ধীরে বুঝবি. মা পল্লবিকে থামিয়ে দেয়.
তিনদিন পরই পল্লবির রক্ত বন্ধ হয়ে গেল. মেন্স এর পর পল্লবির শরীর দ্রুত আমুল পরিবর্তন হয়ে গেল,তার চেহারায় যৌবনের আভা ফুটে উঠল, তার বুক আরো উচু হয়ে দুধগুলো আপেলের আকার ধারন করল. সে এখন মাঝে মাঝে নিজের দুধ এবং যৌনতা নিয়ে ভাবতে থাকে, যখন একা থাকে তখন সে অন্য মনস্ক হয়ে যৌনতার নানাদিক কল্পনা করে সময় কাটায়. কখন মা হবে, কেন মা হবে, কিভাবে মা হবে সব প্রশ্নের উত্তর খুজতে থাকে.
ইদানিং ক্লাশে বান্ধবীদের সাথে মেন্স নিয়ে আলাপের সময় পল্লবি কবিতার কাছে সব জেনে যায়. তখন পল্লবির মনা আরেক্টা কল্পনা এসে দানা বাধে.
পল্লবি প্রায় প্রতি রাতেই একটা ব্যাপার লক্ষ্য করে, প্রায় মাঝ রাতে মা বাবার খাটটা অনেক্ষন ধরে ক্যাচরম্যাচর শব্ধ করতে থাকে, তারপর মা ওঁ করে লম্বা টানে একটা শব্ধ করে উঠে, তারপর দুজনে বাইরে গিয়ে প্রসাব করে. কবিতার কথায় পল্লবি কল্পনায় একজন নারী পুরুষের বৈবাহিক জীবনের পরবর্তী অবস্থা চিন্তা করতে থাকে. পল্লবিকে আনমনা দেখে কবিতা ধাক্কা দিয়ে বলে কি ভাবছিস পল্লবি. পল্লবি উত্তর দেয় না কিছুনা.
স্কুল থেকে ফিরে পল্লবি চিন্তা করতে থাকে কখন সন্ধ্যা হবে, কখন রাত হবে, কখন মাঝ রাত হবে, তারপর মা বাবার ক্যচরম্যাচর শব্ধ দেখবে. রাতে খাবার পর্ব শেষ করে মাসি চলে যায়, আনুমানিক দশটায় পল্লবি পাঠ শেষ করে, আজ পল্লবির কোন পাঠই শেষ হয়নি, বসে বসে শুধু সময় ক্ষেপন করেছে আর যৌনতা নিয়ে চিন্তা করেছে. শুতেও পল্লবির ঘুম নেই. বাবা বাতি নিভালেই পল্লবি বেড়ার ফাকে চোখ রেখে দাঁড়িয়ে যাবে, দেখবে ক্যাচরম্যাচর এর মুল রহস্য. দরকার হলে সারা রাত জেগে দাঁড়িয়ে দেখবে. বাবা লাইট নিভিয়ে দিয়ে ডিম লাইটাটা জ্বালিয়ে দিল, বাবা অন্ধকারে শুতে পারেনা বলে ডিম লাইটের এ ব্যবস্থা. পল্লবি দুঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকল, কিন্তু ক্যাচর ম্যচর এর কোন লক্ষনই দেখতা পেলনা. বরন তারা আলাপে ব্যস্ত হয়ে গেল. মা বলছে, আচ্ছা তোমাকেত একটা কথা বলাই হয়নি .
কি কথা?
পল্লবি বড় হয়ে গেছে.
তাই নাকি. তাহলেত দুঃশ্চিন্তাটা বেড়ে গেল.
পাগলি মেয়েটা বলেকি জান.
কি বলে.
এটা কেন হল.
তারপর তুমি কি উত্তর দিলে.
বললাম মেয়েদের এটা না হলে মা হতে পারেনা.
পল্লবি কি বলল.
সে বলে আমি এখন কিভাবে মা হতে পারব, কখন হতে পারব.
তারপর তারপর বাবার বিস্ময়ের ভঙ্গিতে জানতে চাইল.
আমি বললাম, কোন ছেলের বলু তোর সোনায় ঢুকায়ে বীর্য ছাড়লে তুই মা হবি.
মেয়েকে এভাবে বলতে পারলে তুমি.
আরে না, তোমাকে বলছি আরকি,মেয়েকে তো ধমক দিয়েই ঠান্ডা করে দিয়েছি.
পল্লবির সোনায় বলু ঢুকানোর কথা শুনে তার সারা দেহ পলকেই তেঁতে গেল, কামিজ উপরের দিকে তুলে একবার নিজের সোনাটা ধরে দেখল. তারপর একটা আংগুল ঢুকাতে চেয়েও ভালভাবে ঢুকাতে পারল না. বিছানায় গিয়ে নিজের কাপড় চোপড় খুলে উলঙ্গ হয়ে চিত হয়ে শুয়ে আবার একটা আংগুল ঢুকাতে গিয়ে পল্লবির আংগুল্টা যেন কিসের সাথে বাধা খেল. একটু ধাক্কা দিয়ে দেখল, না সে ব্যাথা পাচ্ছে. হঠাত মায়ের কন্ঠস্বর শুনল, এই আস্তে টেপ.
তাড়াতাড়ি উঠে গিয়ে বেড়ার ফাকে চোখ রাখল, পল্লবির সমস্ত দেহটা যেন বিদ্যুতস্পৃষ্টের মত শক্ত হয়ে গেল, তার পাগুলো মাটির সাথে চুম্বকের মত আটকে গেল. মা বিবস্ত্র হয়ে চিতভাবে শুয়ে আছে, ব্বা মাথাটা মায়ের বুকের উপর তোলে তার বিশাল আকারের রসে ভরা একটা দুধ মুখে নিয়ে চুষতে চুষতে অন্যটা সমান ভাবে টিপছে. মা বাবার মাথা কে তার দুধের উপর চেপে ধরে চোখ বুঝে সুখে শব্ধহীন ভাবে আহ আহ অহ করছে. কিছুক্ষন পর বাবা দুধ বদল করল, মা আবার চোষনরত দুধে বাবার মাথাকে চেপে ধরল.
কিছুক্ষন চোষে বাবা মায়ের দুধের মাঝখানে একটা লম্বা চুমু দিল,তারপর চুমুতে চুমুতে নিচের দিকে নামতে লাগল, নাভীতে এসে আবার একটা লম্বা চুমু দিতেই মা পিঠকে বাকা করে বিছানা হতে অনেকটা ফাক করে ফেলল, আর আহ করে সশব্ধে আর্তনাদ করে উঠল. বাবা এবার আরো নিচে নেমে মায়ের দুরানের ফাকে সোনায় জিব লাগিয়ে চাটতে লাগল, হঠাত মায়ের অবস্থার আরো অবনতি হয়ে গেল. মা গরম নিশ্চাসের সাথে গোংগাতে শুরু করল, মাথাকে এদিক সেদিক আচড়াতে লাগল, দুহাতের মুঠোয় চাদরকে মোচড়িয়ে দলাই মোচড়ায় করে ফেলতে লাগল.
বাবা কিন্তু একটুও থামছেনা, চোষ মাকে পাগল বানিয়ে ফেলল. মা অধৈর্যের মত হয়ে উঠে বাবার বিশালকায় বলুটাকে ধরে প্রতিশোধ নেয়ার জন্য চুষতে শুরু করল, এবার বাবাও চরম উত্তেজনায় কাতর হয়ে আহ আহ আহ করে মায়ের দুধে আদর করতে লাগল,আর চুলে বেনি কাটতে লাগল. তারপর এক সময় হঠাত করে বাবা বলুটাকে টেনে মায়ের মুখ থেকে বের করে মাকে চিত করে চৌকির কারায় শুয়ে দিয়ে দুপাকে উপরের দিকে তোলে দিয়ে সোনায় বলুটাকে ফিট করে একটা ধাক্কা দিয়ে ফচাত করে ঢুকিয়ে দিল. কোন প্রকার কষ্ট ছাড়া মায়ের সোনায় বলুতা ঢুকে গেল.
পল্লবি দেখতে দেখতে নিজেই গরম হয়ে গেছে, সে বুঝতে পারল তার সোনা দিয়ে এক প্রকেরের তরল জলভাংছে, দুরানের অনেকাংশ আঠাল রসেতে ভিজে গেছে, বার বার হাত লাগিয়ে পরীক্ষা করছে. নিজের দুধ গুলোকে বার বার টিপে টিপে দেখছে,সমস্ত দেহ ঘেমে চপ চপ হয়ে গেছে. এক অদ্ভুদ শিহরনে তার যৌনতা বাধ ভেঙ্গে সব কিছু ভাসিয়ে নিয়ে যেতে চাইছে. বাবা মায়ের যৌন লীলার দৃশ্য হতে কিছুতেই চোখ ফেরাতে পারছে না. প্রবল উত্তেজনায় তার বৃদ্ধা আংগুল্টা তার সোনায় ঢুকাতে চাইল, কিন্তু আবার যেন ব্যাথা পেয়ে থেমে গেল. পল্লবি আজ মাতালের মত কোন বাধাই মানলনা. একটা জোর ধাক্কা দিয়ে আংগুলতাকে ঢুকিয়ে দিল. ব্যাথায় অস্পষ্ট ভাবে আহ করে বের করে নিয়ে ঠাই দাঁড়িয়ে আবার বাবা মায়ের দিকে চোখ রাখল.
বাবা বলুটা ঢুকিয়ে মায়ের দুপাকে উপরের দিকে ঠেলে রেখে বলুটাকে একবার বের করে আবার ফটাস করে ঢুকিয়ে দিল. তারপর পর পর বের করে আবার ঢুকাতে শুরু করল. তখনই প্রতি চাপে দুর্বল চৌকিটা ক্যাচরম্যাচর শব্ধ করতে শুরু করল. হঠাত মা বাবাকে জোরে জড়িয়ে ধরে কাতরাতে শুরু করল. বাবাও একটু কাতরিয়ে উঠে মাকে চেপে ধরল. দুজন দুজনকে কিছুক্ষন ধরে রেখে তারপর উঠে গেল. দরজা খুলে প্রসাব সেরে ঘুমিয়ে গেল.
পল্লবির আর সারা রাত ঘুম হলনা. বার এ দৃশ্য মনে ভেসে উঠছে. শেষের দিকে এত জোরে একজনকে আরেকজনকে জড়িয়ে ধরেছে সে দৃশ্যটা তার খুব মনোরম লেগেছে. ঐ অবস্থায় কি ঘটেছে সে বুঝতে পারেনি. তবে একটা কথা উপলব্ধি করেছে যে, এটাই সন্তান হওয়ার প্রক্রিয়া. এর পর পল্লবি প্রতিরাতেই তাদের এ লীলা দেখতে থাকে.বাবা মার মিলন ঘটুক আর আর না ঘটুক পল্লবি প্রতি রাত অনিদ্রায় রাত কাটিয়ে দেয়, কোন কোন রাত মা বাবা কিছুই করেনা কিন্তু পল্লবি প্রতীক্ষায় থাকে সারা রাত.
পল্লবি সুন্দর চেহারাটা অনিদ্রায় মলিন হয়ে আসছে. কিছুতেই সে এ নেশা তাড়াতে পারছে না. কিন্তু মা বাবা মেয়ের জন্য ভাবে তবে বুঝতে পারেনা তারাই এর একমাত্র কারন. এভাবে তিন বছর কেটে যায়, ভাল ছাত্রী হলেও এস এস সি তে কোন ভাবে পাশ করে ইন্তারে ভর্তি হয়. পল্লবি এখন সব কিছু বুঝে, এখন পরিপুর্ন নারী. আরো দু বছর পর পল্লবি এইচ এস সি পাশ করল. মা বাবা পল্লবিকে আর না পড়িয়ে বিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়.
বিয়ের গল্পটা পরে বলছি ……