আমি জয়।আমরা বাড়িতে তিন জন সদস্য আমি, মা আর আমার বাপি।এই তিন জনের ছোট্ট সংসার আমরা বেশ সুখেই ছিলাম।আমি এখানকার একটা সারকারি স্কুলে পড়তাম।ক্লাস ১০ এর ছাত্র ছিলাম।আমি পড়াশোনায় খুব একটা ভালো ছিলাম না।আমার একটা খুব ভাল বান্ধু ছিল কুশল।আমি যদি কোনদিন স্কুলে যেতে পারতাম না ও আমাকে নোটস দিয়ে যেতো।
সেদিন ছিল মঙ্গল বার আমি স্কুলে যাইনি শরীর টা খারপ ছিল।বিকাল পাঁচটা বাজে তখন ।আমি আমার ঘরে শুয়ে ছিলাম মা এসে দরজা টা আওয়াজ করতে আমি বাইরে এলাম।
মা-তোর বন্ধু কুশলএসেছে রে।
আমি-ও দেখেছো কান্ডো আমি স্কুল যাইনি বলে নোটস দিতে এসেছে পারেও ছেলেটা।খুব ভাল জানো ছেলেটা।
মা-থাক বাবা আর বলিস আমি সব জানি তুই ওর কোথা শুরু করলে আর থামবি না।
কুসল-কাকিমা কেমন আছেন বলুন।
মা-ভাল রে তুই??
কুশল- ভালো না কাকিমা।[মুখটা নিচু করে বল্লো]
মা-কেন রে বাবা কি হয়েছে??
কুশল-আপনার সাথে দেখা হয় না আপনি আমাকে প্রায় ভুলেই গেছেন।
মা-কি বলছিস না তুই।তুই তো আর আসিস না।
কুশল-কি বলবো বল তোমার ছেলে স্কুলে না গেলেই আমার আসা হয় নয় তো আর আসা হয় না।
মা-আসবি তোকে কি আমি বারন করেছি।
আমি-হ্যাঁ রে আসবি।
মা-যা তোরা দুজনে গল্প কর আমি কিছু খাবার নিয়ে আসি।
কুশল-থাক কাকিমা আর কিছু করতে হবে না।আপনার জন্যে কিছু এনেছি।
মা-কি?????
কুশল-আপনার পছন্দের মোমো।আপনার জন্যো কেন সবার জন্য এনেছি।
মা-তুই পারিস বটে।কে এতো পাকামি মারতে বল্লো তোকে???
কুশল-ধুর পাকামি কেন আমি আমার কাকিমার জন্যো এটুকু করতে পারবনা।
মা-অনেক হয়েছে তোঁর সাথে কেউ পারবে না।
আমি-মা তুমি মোমো টা নিয়ে আসো আমরা ততোক্ষণ গল্প করি।
কুশল-এই শোন তুই ব্যাগ থেকে খাতা টা বের করে লেখ আমি কাকিমার একটু হেল্প করি।
মা-এই না না আমি একা পারবো তোরা দুজনে কথা বল।
কুশল-থামো তো কাকিমা সারাদিন কাজ করে যাও আমি একটু হেল্প করি তোমার।
মা-দেখ বাবু দেখে সেখ।
আমি-আমি কোথা গুলো সুধু শুন ছিলাম চুপচাপ।
কুশল-চলো কাকিমা ও লিখুক।
মা-চো বাবা।
[আমি কুশল এর দেওয়া খাতা দেখে লিখছিলাম।মা আর কুশল রান্না ঘরের দিকে চোলে গেলো।]
কুশল-কাকিমা আপনাকে একটা কোথা বলবো???
মা-হুম বল।
কুশল-না থাক আপনি যদি রাগ করেন।
মা-আরে বাবা বল না শুনি।
কুশল-আপনি খুব সুন্দরি জানেন।
মা-ধুত পাজি।বাজে বকিস না।
কুশল-সত্যি বলছি কাকিমা।
মা-তাই।[হেসে হেসে বল্লো]
কুশল-আরেকটা কথা।আপনি আপনার শরীরের খুব যত্ন নেন।দেখে বোঝাই যায় না আপনার বয়স হয়েছে।
মা-তুই কত কি ভাবিস রে আমার ব্যাপারে।
কুশল-একটা প্রশ্ন করবো?
মা-হুম কর??
কুশল-যদিও মেয়েদের বয়স জিজ্ঞাস করতে নেই তবুও আপনার বয়স কতো?????
মা-কেনো রে???
কুশল-বলুন না।
মা-তুই আন্দাজ কর?
কুশল-কতো আর হবে মনে হয় ৩০।
মা- অট্ট হাসি হেসে।বোকা ছেলে, এই বুড়ি টার বয়স নাকি ৩০ পারিস ও বটে ।
কুশল-তবে কতো?
মা-৪০ বছর হয়ে গেলো দেখতে দেখতে।
কুশল-কি বলছেন কাকিমা।মনেই হয় না আপনার বয়স ৪০।যা শরীর টা ধরে রেখেছেন।
মা-[আবার হেসে]তাই??
কুশল-আর একটা প্রশ্ন করব??
মা-উফ কতো প্রশ্ন ছেলের মনে। তোঁর মোমো ঠাণ্ডা হয়ে যাবে যে।
কুশল-হোক শেষ প্রশ্ন আমার এটা।
মা-বলে ফেল।
কুশল-এটা একটু অন্য রকম প্রস্ন।[আস্তে আস্তে কুশল এর মনে সাহস বেরে গেলো।]
মা- মানে??
কুশল-সাহস করে বলেই ফেললো আপনার সাইজ কতো??
মা-মানে কিসের সাইজ। যুতোর???
কুশল-না।সে আঙ্গুল দিয়ে তার দুধের দিকে ইশারা করে বলল।
মা-প্রায় রেগে গিয়ে বলল বড্ড পেকেছিস।দারা তোঁর মাকে বলবো।
কুশল-কুশল এর হাত পা পুর ঠাণ্ডা হয়ে গেল।ভয়ে কাকিমার পা ধরে বলতে লাগলো আমার ভুল হয়ে গেছে দয়া করে মাকে বলবেন না আমাকে খুব মারবে প্লিজ।
মা-আচ্ছা বলবো না। একটা কথা বলি?
কুশল-হ্যাঁ বলুন???
মা-তুই এসব জেনে কি করবি বলতো????
কুশল-সত্যি।কাউকে বলবেন না বলুন।[চোখে চোখ রেখে বলল]
মা-কি বল।
কুশল-[সাহস করে একদমে বলে ফেললো] আমি আমার মা যখন আমার সামনে কাপড় বদলায় তখন কয়েকবার মা এর দুধ দেখেছি।
মা-ইস তোকে কি ভাবতাম আর তুই ছি ছি কাল থেকে আর কোনদিন এখানে তোকে যেন না দেখি।
কুশল-না কাকিমা এরাম বলনা প্লিজ আমি আর কনদিন এসব বলবো না।
[মা বুঝতে পারছে না কি করবে তার মনে অনেক চিন্তা কুশল এর কাঁদো কাঁদো মুখ দেখে তার একটা মায়া হচ্ছে।আবার সে এটাও ভাবছে তার জন্য স্পেসালি মোমো এনেছে।সে খালি জিজ্ঞেস করেছে কোন তো বাজে ব্যাবহার করেনি।আবার ছলের অনেক হেল্প করে স্কুলে না গেলে তার জন্য নোটস নিয়ে আসে।এটুকুর জন্য তাকেও এতো বর শাস্তি দেওয়া উচিত নয়।আর মায়ের মনে যেন কিরাম একটা অনুভুতি হচ্ছে।মা আর কুশল কে আরো প্রস্ন করলো।]
কুশল-কি কাকিমা চুপ আছেন কেন আমাক আপনার ছেলে ভেবে ক্ষমা করে দিন।আর এই রকম প্রশ্ন করব না কথা দিলাম।
মা-আচ্ছা একটা কথা বলত।মায়ের তো দেখেছিস তবে আমাকে প্রশ্ন করছিস কেন???
কুশল-না থাক বলবো না।
মা-আচ্ছা আর বকব না বল।
কুশল-আচ্ছা বলছি।আসলে আমার মা এর দুধ এর থেকে আপনার দুধ টা অনেক বড় তাই জিজ্ঞেস করলাম।
মা-[মা মনে মনে ভাবছে কুশল তো আমার দুধ এর প্রশংসা করছে মনে মনে বেশ আনন্দিত।] ও এই ব্যাপার।
সবাই চুপ প্রায় কিছুক্ষণ পর।
কুশল-বলুন না কাকিমা আপনারে ওই বড় বড় দুধের সাইজ কতো?????
মা-[না বললে এ আমায় ছারবে না আজ।মোমো ঠাণ্ডা হয়ে যাচ্ছে।বলেই দিয় সাইজ বললে আর কি এমন যায় আসে]৩৮ রে।
কুশল-কি বলেন কাকিমা ৩৮[মুখটা প্রায় হাঁ করে] আমার তো মা এর মাত্র ৩০ তুমি দেবী গো দেবী।
মা-থাক অনেক হয়েছে ও ঘরে চো।বাবু একা আছে।
কুশল-দাঁরান যাব।তার আগে একটা আর্জি আছে।
মা-আবার কি তুই তো বললি এটা তোঁর লাস্ট প্রশ্ন।
কুশল-এটা প্রশ্ন নয়।
মা-তবে কি???
কুশল-[সাহস আর বেরে গেলো কুশল এর।]কাকিমা আপনার টা একটু মেপে দেখব মানে আপনি ঠিক বলছেন কিনা তাই।
মা-মানে কি বলতে চাইছিস তুই?
কুশল-সোজা বাংলা ভাষায় টিপবো।
মা- না কুশল এরাম বলে না বাবা তুই এখন অনেক ছোট বাবা এরাম বায়না করে না।
কুশল-একবার কাকিমা প্লিজ।
মা-না বাবা জেদ করে না ও ঘরে বাবু আছে।
কুশল-আচ্ছা টিপবো না একবার খালি ধরি???
এরাম কিছুক্ষণ হওয়ার পর মা ভাবল এটা ঠিক নয় কিন্তু কুশল আমকে আজ মনে হয় না ছাড়বে বলে।মা বাধ্য হয়ে কুশল এর প্রস্তাবে রাজি হয়ে গেলো।
মা-আচ্ছা একবার সুধু। সাবধানে ও ঘরে বাবু আছে।
কুশল-মনে আনন্দে মা এর পেছনে গিয়ে মা এর দুধে হাত দিলো।
মা সঙ্গে সঙ্গে চোখ বান্ধ করে নিল।কুশল মনের আনন্দে মায়ের দুধে হাত বোলাছে।আর মা সেটা উপভগ করছে।
কুশল-আস্তে আস্তে মায়ের দুধের বোটায় তার আঙ্গুল দিয়ে ঘোরাচ্ছে।
মা- ঠোঁট কামরাছে।
মায়ের মনে একটা নতুন খেলা শুরু হয়েছে।মা মন থেকে চাইছে আরোজোরে টিপুক কুশল।কিন্তু এটা ভেবে থেমে যাচ্ছে কুশল ছেলের বান্ধু মানে ছেলের বয়সি।
কুশল-টেপার গতি বারিয়ে দিয়েছে।
মা- আস্তে কুশল আস্তে।এবার ছার আমায়।
কুশল-না কাকিমা আপনার বেস নরম দুধ আমার ভাল লাগছে আর একটু কাকিমা।
মা-না কুশল ছাড় ও ঘরে বাবু আছে ছাড় আমায় বাবা এবার।
কুশল-না কথা শুনে টেপার গতি বারিয়ে দিল।[এরাম দুধ সে বাপের জম্মে পায় নি ওতো সহজে ছারে]
মা-ছাড় বাবা আমায় এবার ছাড়।
কুশলের শরীরে উত্তেজনা বেরে গেলো অনেক জোরে মা এর দুধ টিপে দিল।মা জোরে আওয়াজ করল।[বাবায়আআআআআআ গোওওওওওওওওও]
আমি-লিখতে লিখতে আওয়াজ টা সুনতে পেলাম কি হোল মা চেঁচালে কন।
মা-কিছু না বাবা।আরসলা।
আমি-তাও রান্না ঘরের দিকে এগিয়ে গেলাম।[গিয়ে দেখলাম মা টেবিল ধরে দারিয়ে আছে আর কুশল মোমর প্লেট নিয়ে এগিয়ে আসছে।
কুশল-কি হোল রে জয় তুই চোলে এলি যে।
আমি-না মা চেঁচাল তাই দেখতে এলাম কি হয়েছে।
কুশল-আরে বোকা তোঁর মা কি ভিতু রে যেই আরসলা টা গায় পরল ওমনি অত জোরে চেঁচাল।
আমি-ও[মনে মনে আমি ভাবছি আরসলা দেখে তো এতো ভয় পায় নিশ্চিত অন্য কোন ব্যাপার কিন্তু আমি অতো গুরুত্ত দিলাম না আমি ঘরে চোলে এলাম]
কুশল-কাকিমা যাই বলুন আপনার দুধ যা টিপে মজা না কি বলবো উফফ স্বর্গ।[এই বলে কুশল ঘরের দিকে চোলে এলো]
মা-আমি কি এটা ঠিক করলাম।ছেলের বয়সি ছেলের সাথে এরাম করতে দেওয়া টা ঠিক হল। কিন্তু অনেক দিন পর কেউ আমার দুধ টা এরাম ভাবে টিপল মজাও হয়েছে ছেলেটার হাতে জোর আছে বইকি।
কিছুক্ষণ পর মা আমাদের কাছে এসে বসল। দেখছি কুশল মায়ের দিকে তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসছে।তাই দেখে মা মাথা টা নিচু করে নিল।
সঙ্গে থাকুন …