আমার ছোটো কাকার বিয়ে হয়েছে মাস তিনেক হলো।খুব মজা করেছিলাম বিয়ের অনুষ্ঠানে। কিন্তু আসল মজা শুরু হলো বিয়ের পরে। মজাটা নতুন কাকিমাকে ঘিরে। কিরকম মজা? ধবধবে ফর্সা, নিখুঁত শরীরের এক একাদশ বয়স্কা নারীকে খুব কাছ থেকে দেখলে, তার ওপর সেই নারীর শরীরে যদি কোথাও এক ফোঁটা বেশি চর্বি না থাকে, যদি তার বুক সুউচ্চ হয় আর পাছা হয় ভরাট তাহলে সেই মহিলার দিকে মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকতে একটা কিশোর ছেলের যেমন মজা লাগার কথা তেমন মজা শুরু হলো আমার।
শুধুই দেহ সৌষ্ঠব না। তার হাল্কা লাল, পাতলা ঠোঁট ফাঁক হয়ে বেরিয়ে আসা গলার স্বর, তার হাঁটা চলার মধ্যে, তার প্রতি টা কাজের মধ্যে একটা দারুণ কোমল ভাব ছিল যে টা আমার মত সদ্য কিশোর একটা ছেলেকে মোহিত করতে বাধ্য
এক্কেবারে প্রথম দিন থেকেই আমি মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম তাকে দেখে। আমি বয়েস স্কুলের ছাত্র। মেয়েদের খুব একটা কাছে থেকে দেখার সুযোগ নেই। মা আর ঠাকুমা এই দুইজন ছাড়া আর কোনো স্ত্রী বা মহিলাকে কাছে থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে এই প্রথম। তাও এরকম সুন্দরী ফর্সা একজন। মাথা তো আমার চক্কর দেবেই। আড় চোখে দেখতাম তাকেl সবসময়ই। তার শাড়ির ফাঁকে উঁকি মারা চকচকে কোমর দেখে হাত নিশপিশ করত আমার। তারপর একদিন সেই সুযোগ এলো। যাকে বলে একেবারে মোক্ষম সুযোগ।
সেদিন আমি বাথরুমে গেছি। আমাদের বাড়িতে দুটো মুখোমুখি বাথরুম। একটা আবার দরজা টা গেছিল ভেঙে। সরানো হয়নি তখন। আমি ঢুকেছি যেটা দরজা ওয়ালা সেটায়। আর ঠিক সেই সময় কাকিমা ঢুকেছে দরজা ভেঙে যাওয়া টায়। আমি আমার বাথরুমের জানালায় চোখ রাখতেই আমার বুক টা একবারে থেমে গেল, কয়েক মুহূর্ত নিশ্বাস নিতেই ভুলে গেলাম। সে গায়ে সাবান মাখছে। এবং সে উলংগ। গায়ে একটা সুতো নেই তার। সাবান এর ফেনা খানিকটা ঢেকে রেখেছে তার বুক, কোমর। তার সেই দুধে আলতা ফর্সা শরীর দেখে আমি হাঁ করে তাকিয়ে রইলাম।
বুকটা, পাছাটা কি সুন্দর ফুলে ওঠা। উরু টা কি চকচক করছে জল পেয়ে। নাভি টা কত গভীর। অজান্তে কখন যেনো আমার ডান হাত আমার শক্ত হয়ে ওঠা লিঙ্গের ওপর চলে গেছিল। সে জল ঢালছে,চোখ বন্ধ, সাবান ফেনা ধুয়ে মুছে তার বুক, বুকের ওপর বাদামী বৃনতো স্পষ্ট হয়ে উঠছে আমার সামনে। আমি জেগে আছি তো ? হ্যাঁ, আছি, ওই তো সে স্নান শেষ করে গা মুছে নিচ্ছে। আমার চরম মুহুর্ত উপস্থিত। আমার শরীর কাঁপিয়ে দিয়ে ছিটকে বেরিয়ে এলো ঘন সাদা তরল।
সেই শুরু. তারপর আমি সুযোগের আশায় ওঁত পেতে থাকতাম। আর কেনো জানি না, বেশির ভাগ দিন সে ওই দরজা ভাঙা বাথরুমেই ঢুকত। তার নগ্ন শরীর দেখার টান অনুভব করতাম প্রতি মুহূর্তে। নেশায় পেয়েছিলো আমাকে। স্নানের পর বুকে গামছা বেঁধে সে যখন তার ঘরে ঢুকত, তখন ও আমি লুকিয়ে দেখতাম তাকে। সম্পূর্ন উলংগ তাকে দেখার চেয়ে অতি স্বল্প আবরণে তাকে দেখে আরো বেশি উত্তেজিত হয়ে যেতাম আমি। ওই ছোট্ট একটা গামছা তার বুকের বিভাজিকা কিছু মাত্র আড়াল করত না।
দুই বুকের মাঝের খাঁজ, তার লোমহীন ফর্সা পা, তার উন্মুক্ত জংঘা আগুন লাগিয়ে দিত আমার শরীরে মনে। আমি ছুটে যেতাম বাথরুমে, শরীর ঠান্ডা করবার জন্যে। সব ভালো সময়েরই শেষ আসে। আমারও এলো। একদিন একই ভাবে বাথরুমের জানালা দিয়ে তার অঙ্গ সৌষ্ঠব দর্শন করে আমি ডান হাতের কাজ চালাচ্ছি, হঠাৎ তার সাথে একেবারে চোখাচুখি হয়ে গেলো। চোখ ফেরাবার আগেই সেই আবরণহীন অবস্হাতেই সে হেঁকে উঠলো “কি দেখছিস তুই?” আশ্চর্য এই যে, সে কাপড় দিয়ে শরীর না ঢেকে আগে আমাকে বকুনি দিলো। কি উত্তর দেবো তার? শুকনো গলায় কোনো মতে বললাম, “খুব মশা লাগছে তাই উঠে দাঁড়িয়েছি“। বলে বসে পড়লাম।
তারপর কয়েকদিন তার দিকে চোখ তুলে তাকাতে পারিনি। প্রায় এক বছর বা তার বেশি সময় ধরে তার নগ্ন অর্ধনগ্ন শরীর দেখে চোখের খিদে মিটিয়েছি। তার পর সে বাপের বাড়ি চলে গেলো। খবর পেলাম, সে প্রেগন্যান্ট।
না শুরু টা অমি কোনো পরিকল্পিতভাবে করিনি। সময় আর পরিস্থিতি আমাকে দিয়ে করিয়ে নিয়েছে। কাকিমার মেয়ে হবার বেশ কিছুদিন পর কাকিমা ফিরে এলো, সাথে ছোট্ট মেয়ে। আমদের পরিবারে প্রথম খুকি। এর আগে, কাকা জ্যাঠা পিসি সবার ই ছেলে। এই প্রথম মেয়ে হলো আমাদের বাড়িতে। সবার বড় আদরের পুঁচকি। ক্ষুদে ক্ষুদে হাত পা… শুধু চোখ টা ইয়া বড়। দেখতে দেখতে কেটে গেলো বেশ কয়েক বছর।
বাচ্চা হবার পর কাকিমার দেহের সৌন্দর্যে ভাঁটা পড়তে শুরু করে। মোটা হয়ে যায়নি, বরং দিন দিন কেমন যেন রোগা হতে লাগলো। আর ওর দেহের লাलिমা যেনো পেতে লাগলো পুঁচকি। আমার তখন কতই বা বয়েস, কিশোর আর কি। যৌনতার দিকে মন যেতে শুরু করেছে সবে। গার্লফ্রেন্ড নেই, কারণ ছেলেদের স্কুলে পড়ি।
অতোটা স্মার্ট নয় যে টিউশন থেকে মেয়ে তুলে নেবো। সমকামী প্রবণতা নেই। সাধারণ নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে। টাকার গরম দেখিয়ে মেয়ে পটানোর ক্ষমতা একেবারে নেই। কিন্তু শরীরের খিদে আর মনের কৌতুহল যাবে কোথায়? প্রকৃতির নিয়ম। বয়সের ধর্মকে অগ্রাহ্য করতে কে পারে। আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যাবস্থা অনেক টাই দায়ী এই পরিস্থিতির জন্যে।
যে বয়সে এই বয়ঃসন্ধিকালের কৌতুহল গুলো মাথায় সবসময়ই ঘুর ঘুর করে, সেই সময়েই প্রকৃত যৌনতা বিষয়ক শিক্ষার একটা ব্যাবস্থা থাকলে, এই ভুল গুলো হবার সম্ভাবনা কমে যায়। স্কুলের পাঠ্যক্রমে দূরে থাক, যৌনতা শব্দটা পর্যন্ত একটা নিষিদ্ধ শব্দের মত করে দিয়েছে সমাজ। কিন্তু ওই যে বয়সের ধর্ম। তাই আমার এবং সেই সময়ে আমার বয়সী প্রায় সব ছেলের জন্য যৌন শিক্ষা শুরু হয় চটি বই আর ব্লু ফিল্ম দেখে। সেই বিকৃত যৌনতার শিক্ষা পাওয়া আমার মনে তখন সব নারী জাতির প্রতি কাম ছাড়া আর কোনো রকমের কল্পনা আসেনা।
ব্যাপারটার শুরু হয় কোলে বসা থেকে। সে সময়ে আমাদের পুরো পরিবারে একটি মাত্র টিভি ছিল। কাকা,কাকিমা পিসি, ঠাকুমা, পিসির ছেলেরা ওই একটাতেই সবাই দেখতাম পালা করে। হয়েছিলো কি, আমি টিভি দেখছিলাম, আর পুঁচকি ঘুরে ঘুরে খেলছিল ঘরের মধ্যেই। হঠাৎ আমার সাথে টিভির রিমোট নিয়ে কাড়াকাড়ি করে, নিজের পছন্দের প্রোগ্রাম দেখতে শুরু করলো, ওই কাড়াকাড়ি করতে করতেই আমার কোলে উঠে পড়েছিলো। তখন ও স্কুলে পড়ে, আমিও তাই।
ওর নরম তুলতুলে শরীর টার স্পর্শ পেয়ে কৈশোর প্রাপ্ত শরীর আমার অজান্তেই জাগতে লাগলো। কি এক নেশার মত ঘোর পেয়ে বসলো আমাকে। হোক না আমার চেয়ে অনেক ছোটো, হোক সম্পর্কে বোন, সেসময় ও একটা নরম নারী শরীর আর আমি একটা উপষী পুরুষ শরীর । ওকে আরো ঘন হয়ে বসিয়ে দিলাম আমার কোলে। ওর শরীরের গরম নিতে থাকলাম প্রাণ ভরে। কতক্ষণ ওভাবে বসে ছিল আজ মনে নেই, কিন্তু সেই নারী শরীরের প্রথম স্পর্শের সুখ আজ ও মনে আছে।
সেই শুরু তারপর থেকে সময়ে অসময়ে খেলার ছলে কোলে বসাতে থাকলাম। আমার শরীরের উত্তাপ কি সেও উপভোগ করতনা? করত। কারণ কিছুদিন যাবৎ সেও নিজে থেকেই আমার কোলে ওঠার বায়না করত। টিভি দেখা বা বই পড়া… আমার কোলে উঠে করতে চাইতো। তার পাতলা ফ্রক জামার ওপর দিয়ে আমর উরু তাকে ছুঁতে পেতো, কখনো আলতো করে হাত বুলিয়ে দিতাম ওর মখমলের মত মসৃণ পা গুলোতে। সে খিলখিল করে হেসে উঠত। আমি তাকে আরো জড়িয়ে ধরে রাখতাম।
সে নিজেকে সঁপে দিত আমার কাছে। আলতো করে চুমু দিত আমার গালে। আমি আরেকটা গাল পেতে বলতাম এক গালে খেতে নেই, সে চকাস করে আরেক টা চুমু দিত আরেক গালে। আমার শরীর শির–শিরিয়ে উঠত। চুমু সবার সামনে না খেলেও, কোলে বসার ব্যাপারে লোকজন থাকা বা না থাকা মানতোনা আর। কেউ কি সন্দেহ করত? জানিনা, জানতে চাইওনা। তারপর আরো একধাপ এগিয়ে আমি খেলার ছলে ওর যৌনাংগে হাত দিই। পুরুষ লিঙ্গ অন্য ছেলেদের দেখে থাকলেও, মহিলা যৌনাংগে হাত দেওয়া দূরে থাক, কাছে থেকে দেখার সুযোগও কোনো দিন হয়নি।