কাজেই আমার কাছে সেই মহার্ঘ বস্তুটি ছুঁতে পাবার সৌভাগ্য কতটা রোমাঞ্চকর তা নিশ্চয়ই ব্যাখা করতে হবে না? ক্ষণিকের সেই ছোঁয়া, কিন্তু আমার শরীরে আগুন লাগিয়ে দেয়। সে প্রথমটা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে অবাক হয়ে তাকিয়ে ছিল আমার দিকে। তারপর আমাদের নতুন খেলা শুরু হয় আসতে আসতে। তাকে কোলে নিয়ে বসার সাথে, কেউ না থাকলে, তার গোপন অঙ্গে আমি আঙুল দিয়ে আলতো করে আদর দিই। সে কখনো আমার চোখে চোখ রেখে তাকায়, আবার কখনো পা দুটো ফাঁক করে দিয়ে আমার সুবিধে করে দেয়। আমি উত্তেজনায় ফুটতে থাকি।
একদিন সুযোগ পেয়ে তাকে খাটে শুইয়ে মনের সুখে তার যৌনাংগে অনেক অনেক আদর দিই। সে বাধা দেয়না। সেই প্রথম সে শিৎকার করে। আঃ… হুমম… আঃ… কি করছিস… আঃ আঃ… চোখ বন্ধ করে দুই পা আরো ছড়িয়ে দেয়… খামচে ধরে বিছানার চাদর। আমি যত্ন করে আঙুল দিয়ে আদর করে যাই, ছোট্ট মেয়ে টার সেই অদূরে, কামুক আওয়াজ আমাকে চরম উত্তেজিত করে তোলে। সেদিন কতক্ষণ আদর দিয়েছিলাম মনে নেই আজ। মনে আছে, আদরের শেষে আমার বুকে মুখ গুঁজে, ছোট্ট ছোট্ট হাত দিয়ে আমার কোমর জড়িয়ে ধরে, হাফরের মত নিঃশ্বাস নিচ্ছিলো সে। আর আমিও উত্তেজনার ঘোর থেকে বেরিয়ে আসছিলাম একটু একটু করে।
তার সেই আলতো করে শিকার, তার চোখের সেই আকুল দৃষ্টি আজও মনে পড়ে। সে রকম সুযোগ যখন ই হয়েছে, আমরা সেই খেলায় মেতে উঠেছি বারবার… বিছানার চাদর কুঁচকে গেছে, কখনো বা আমার হাতে তার নখের আঁচড়ের দাগ বসে গেছে… আঙুল দিয়ে শুধু নয়, ঠোঁট দিয়ে, জিভ দিয়েও আমি আদর দিতাম তাকে। তার মসৃণ, নির্লোম প্রাক কৈশোর যৌনাংগ ভিজে উঠত আরামে আবেশে।মাঝে মাঝে আদর করা বন্ধ করে তাকে দেখতাম প্রাণ ভরে। তার ছোট্ট ঠোঁট দুটো খুলে গিয়ে মুখ টা হাঁ হয়ে থাকতো সুখের আবেশে।
আমার মন প্রাণ শরীর সব আনচান করে উঠত। তার আরাম পাওয়া, তার আবেশের ঘোর লাগা চাউনি, তার কাতর শিৎকার আমাকে কি যেনো এক স্বর্গ সুখ দিত। আমরা ভয় পেতাম – এই বুঝি কেউ এসে যাবে… সে শিৎকারের মাঝেই বলত ” আঃ.. করিসনা… এরকম করিসনা ….. ওঃ… কেউ এসে যাবে… আঃ… উফ…”
যদিও সেও চাইতো যে আমি আরো আরো আদর দিই… নাহলে কেনো সে নিজে থেকেই আমার কোলে উঠে পড়তো? কেনো আমাকে কানে কানে বলত “আরাম করে দে”… হয়তো যৌনতা শব্দ টা সম্পর্কে আমরা কেউ ই স্পষ্ট জানতাম না, কিন্তু তাতে তার আরাম কিছু কমে যায়নি। কোনোদিন জোর করে কিছু করিনি আমি। কোনোদিন কষ্ট দিইনি তাকে। যা করেছি তাতে তার আরাম হয়েছে। তাই কোনো অপরাধবোধ নেই আমার আজও। কারো ক্ষতি তো করিনি।
এই খেলা আরো জমে উঠেছিলো শীতকালে। তখন রুমের মধ্যে পরিবারের অন্যান্যরা থাকলেও আমাদের খেলা চলত। লেপের তলায়। আমাদের বাড়ি যে জায়গায় সেখানে ঠান্ডা খুব বেশি পড়ে। তাপমাত্রা ৬/৭ ডিগ্রিতে নেমে যায়। কাজেই দিনের বেলাতেও দুপুরে বিশ্রামের সময়ে লেপ ঢাকা নিতে হয়। রবিবার বা অন্যান্য ছুটির দিনে আমরা দুজন দুপুরে একসাথে সেই টিভির ঘরে লেপের ভেতর ঢুকে যেতাম। হয়তো মামা বা পিসি বা আরো কেউ ওই ঘরেই বসে টিভি দেখছে, আর আমরা লেপের তলায় শুয়ে। ও নিজের জামা তুলে, মসৃণ পাছা আমার প্যান্টের ওপর আসতে আসতে ঘসত। আমি সুযোগ মত, প্যান্ট নামিয়ে ফেলতাম, দিয়ে আমার শক্ত হয়ে ওঠা লিঙ্গের সাথে ওর পাছা ছোঁয়াতাম।
ঘি আর আগুন পাশাপাশি থাকলে যা হয়, তাই হতো। সতর্ক ভাবে দেখতাম, যে চেয়ারে বসে টিভি দেখছে সে কিছু বুঝতে পারছেনা তো… না পারেনি, কোনোদিন পারেনি। একসময় আমার উত্থিত লিঙ্গ হাতের মুঠোতে নেওয়া শুরু করেছে সে। হালকা করে টিপে দিয়ে, হালকা করে ওপরে নিচে করে দিতে শিখেছে…. আমাকে পাল্টা সুখ দেবার চেষ্টা করতে শিখেছে। পেছন থেকে আমি তার যৌনাংগে হাত বুলিয়ে দিচ্ছি আর সে একটা হাত পেছনে নিয়ে এসে আমার উত্তপ্ত লিঙ্গ ধরে আসতে আসতে ওপরে নিচে করে দিয়েছে। কেউ তাকে শেখায়নি, প্রকৃতির নিয়মেই বুঝি সে বুঝে নিয়েছে কিভাবে সুখের প্রতিদান দিতে হয়।
এরপর আরো একটু বেশি ন্যাওটা হয়ে পড়ে সে আমার। যে সুখের সন্ধান আমার কাছে পেয়েছিলো, তা আর কেউ তাকে দিতে পারবেনা। আমার সাথে বাজার, মাঠ এমনকি সবার অলক্ষ্যে বাথরুমে পর্যন্ত যেতে শুরু করে। আর সেই চুপিসারে বাথরুমের মধ্যে গিয়ে ফিসফিস করে একে অপরের গোপন অঙ্গ দেখা, হাত দিয়ে আদর করে দেওয়া চলতে থাকে। উত্তেজনার মুহূর্তে আমার উত্থিত লিঙ্গ যখন তিরতির করে কাঁপত, কৌতুক ভরে সে ফিসফিসিয়ে বলত “আমাকে ডাকছে”। হ্যাঁ আমি কেবল তার হয়ে গেছিলাম।
স্কুলের সময় টুকু বাদে প্রায় সমস্ত সময়ে আমার আর তার গোপন খেলা চলত। কাকিমা বছর খানেক পর এ চাকরি পায় পুঁচকি কে সকাল সকাল স্কুলে পৌঁছে দিয়ে কাকিমা চলে যেতো ডিউটিতে। ওকে স্কুল থেকে নিয়ে আসার দায়িত্ব ছিল আমার। আমার মা বাবা দুজনেই সেই সময় টুকু বাড়ির বাইরে থাকতো। স্কুল থেকে এসেই তাই ওকে নিয়ে আমাদের কামরা তে চলে যেতাম। কেউ দেখার নেই, কেউ শোনার নেই। উদ্দাম আদরে ভরিয়ে দিতাম কচি মেয়েটাকে। সেও আমাকে চুমু দিত, আমার লিঙ্গ নিয়ে মনের সুখে নাড়াচাড়া করত।
এভাবে চলতে চলতে একদিন আমি তাকে সম্পূর্ণ উলঙ্গ করি। তার স্কুলের সাদা ফ্রক, তার নিচে পরা টেপ, তার প্যান্টি সব খুলে তার দুধ সাদা শরীরের প্রতিটা অঙ্গে চুমু দিয়ে ভরিয়ে দিই। সে আমার গালে চুমু দিতে গেলে, আমি আমার ঠোঁট বাড়িয়ে দিই। পাপড়ির মত কোমল তার ঠোঁট, নিজের ঠোঁটে চেপে ধরে রাখি। প্রথম টায় ঠিক ধরতে না পারলেও, খুব তাড়াতাড়িই সে সাড়া দিতে শুরু করে। ঠোঁটে, জিভে, লালা রসে মিলে মিশে একাকার হয়ে যায়। তার মুখের বাচ্চা বাচ্চা গন্ধ আমার আজ ও মনে পড়ে।
মুখের স্বাদ নেওয়া হলে তাকে কোলে করে বিছানায় শুইয়ে দিই। সে বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে দেখে, আমি নিজেকে উন্মুক্ত করি তার সামনে। আমার বুক চরম ভাবে ঢিপ ঢিপ করে চলেছে। ধীরে ধীরে এগিয়ে গেলাম তার কাছে। সে আলতো করে হেসে আমার লিঙ্গ নিজের হাতে তুলে নিলো। আমি বুভুক্ষুর মত তার অঙ্গ শোভা গিলতে লাগলাম চোখ দিয়ে। ফুলের কুঁড়ির মতোন তার স্তন সেই সবে ফুটে উঠতে শুরু করেছে। তার যোনীর সুন্দর সেই চেরা টা আমাকে অমোঘ আকর্ষণে টেনে নিয়ে গেলো তার একেবারে কাছে।
হাত দিয়ে থাকলেও এত কাছে থেকে দেখার সুযোগ আগে পাইনি। কড়ে আঙুলটা আসতে করে প্রবেশ করলাম সেই চেরাতে। একটু কঁকিয়ে উঠলো বাচ্চা মেয়েটা। কিন্তু আমিও সাবধানী। যেটুকু ঢুকলে তার কষ্ট নয়, আরাম হয় সেটুকুই গেলাম, তার গলা থেকে এবারে হিস হিস করে আওয়াজ বেরিয়ে এলো। ইসসস… করে ফিসফিস করে উঠলো সে। বেশ কিছুক্ষণ আঙুল দিয়ে আদর দিয়ে এবার আমার তপ্ত লিঙ্গ ছোঁয়ালাম তার ভিজে যাওয়া যৌনাংগে। সে কি জানি কি বুঝে তার ছোট্ট ছোট্ট পা দুটো আরো বিস্তৃত করে দিয়ে আমার দিকে চেয়ে রইলো। আমি তার যোনী তে আমার লিঙ্গের মাথা টা সামান্য প্রবেশ করালাম। কি চরম আরাম! আর সে উঃউঃ একটু করে উঠে আমাকে খামচে ধরলো। বেশি ঢোকাবার চেষ্টা করলাম না। হাজার হোক, আমি নিষ্ঠুর নৃশংস নয়।
পুঁচকির যে আমাকে পুরো নেবার ক্ষমতা নেই তা ভুলে যাইনি। সত্যি বলতে আমার কাছে ওই টুকু পাওয়া বিশাল ব্যাপার তখন। আনন্দ আর আরামে অভিভূত আমি। আর সে মুখ দিয়ে উঃ উঃ আহ… আঃ… কি করছিস… আঃ… করতে করতে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। মাঝে মাঝে, আমি যখন আমার শক্ত হয়ে থাকা, গোলাপি লিঙ্গের মাথাটা একটু করে ঢোকাচ্ছি তখন তার চোখ আবেশে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, হাঁ হয়ে যাচ্ছে ঠোঁট। ভেজা ভেজা অনুভূতি হচ্ছে আমার লিঙ্গের যেটুকু তার কচি শরীরে প্রবেশ করেছে, সেটুকুতে। সে ভিজতে শুরু করেছে, তার শিৎকার আরো তীব্র হয়ে উঠেছে। ঘন ঘন শ্বাস নিচ্ছে, কাতরাচ্ছে -আঃ আঃ আঃ… ওরকম করিস না… উঃ উঃ… উহু… হুমম… আঃ… কি রকম লাগছে আমার… আঃ…… কতক্ষণ আদর দিয়েছিলাম তাকে সেদিন? মনে নেই, ঘড়ি দেখিনি।
তবে সেটা শেষ ছিলোনা, সেদিন থেকে শুরু হয়েছিলো আমাদের খেলার পরবর্তী পর্ব। আমি তাকে কোনোদিন আঘাত দিয়ে কিছু করিনি।কোনোদিন জোর করে কিছু করিনি। সে নিজেও চাইতো। আমি তাকে আদর দিতাম। কখনো দুজন উলঙ্গ হয়ে, কখনো তার স্কুলের ফ্রকের মধ্যে হাত ঢুকিয়ে, কখনো আবার কোলে তুলে তাকে আরাম দিতাম, আদর দিতাম। আমার জীবনের সেরা কিছু মুহূর্ত সেগুলো। কতই মেয়ে ঘাঁটলাম। শারীরিক মিলন করলাম। কিন্তু সেই উত্তেজনা, সেই সুখ যা পুঁচকি আর আমি ভাগ করে নিয়েছিলাম তা অতুলনীয় , সেই দিনগুলো আমার কাছে জীবনের অন্যতম সেরা পাওয়া।