সান্যাল পরিবারের কর্তা অবিনাশ সান্যাল হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে গত হয়েছেন ১৫ বছর পার হয়ে গেছে। বিশাল দোতলা বাড়ী চারপাশটা বড়ো পাচিল দিয়ে ঘেরা। বাড়ীর চারপাশের দেয়ালের ভেতরটা সুন্দর বাগান দিয়ে সাজানো এছাড়াও গ্রামের বাড়ীতে বিশাল জমিজমাও রয়েছে। ওনার স্ত্রী মিসেস অনুপমা সান্যাল তিন ছেলেমেয়েকে নিয়ে জীবন ধারন করে চলেছেন।
দেখতে দেখতে জীবনের এতগুলো বছর যেন নিমেশের মধ্যে পেরিয়ে গেলো। দুই মেয়ে জুলি(২৫} আর শিবানি{২৩) দুজনেরি বিয়ে দিয়েছেন ধুমধাম করে। ছেলের নাম সমর সান্যাল ডাক নাম বাবু(২০) সাত বছর বাইরে পড়াশুনো করে দিন দুয়েক হলো ফিরে এসেছে নিজের বাড়ী।
অনুপমা দেবীর বর্তমান বয়স ৪৭ এর কাঠগড়ায়। যেমন রাগী তেমনি নিয়মানুশীল আর ঠিক তেমনি মমতাময়ী সবাইকে আদরযত্নে রাখতে ভালোবাসেন। লম্বায় ৫’৬” দেখতে খুব সুন্দরী না হলেও এক মায়াবী চেহারা্র অধিকারীনি।
বহুবছর স্কুলে শিক্ষকতা করছেন তাই শরীরের কণায় কণায় চর্বির সমাবেশ ঘটেছে কোমর ৩৬ আর বুকদুটো ৩৮সে গিয়ে ঠেকেছে। দীর্ঘদিন চেয়ারে বসে পড়াতে পড়াতে পাছাগুলো মাংসল আর চওড়া হয়ে গেছে । সবসময় প্রিন্টেড শাড়ী নর্মাল ব্লাউস{হাতাওয়ালা} সায়া ব্যাবহার করেন সেটা ঘরের ভেতরেই থাকুক কি বাইরে স্কুলের পরিবেশে, কোনোরকমের বদ অভ্যাসে জড়িয়ে পড়েননি স্বামী চলে যাবার পর।
কারণ ছেলেমেয়েদের পড়াশুনো আর স্কুলের চাপে যেন নিজেকে বিলিয়ে চলেছেন এতো বছর।পাড়াপ্রতিবেশী আর স্কুলের সীমানায় যেন অনুপমা দেবী ও তার পরিবারের সুনাম ছড়িয়ে গড়াগড়ি।আর শরীরের যৌনের খেলা যেন মুছেই গেছে এই ষোলো সাতেরো বছরে সামাজিক চাপে পড়ে কিন্তু ইদানিং দুই মেয়ের বিয়ে হওয়াতে আর ছেলে সমর বড় হয়ে যাওয়ায় একটু স্বস্তির ছাপ এসেছে জীবনে।
আজ থেকে ১৬বছর আগের কথা অবিনাশ বাবু নিজের গ্রাম থেকে নিয়ে আসেন একটি ৫বছরের ছোটোখাটো দেখতে ছেলে। তাকে দেখে পরিবারের সকলের মনেই করুনা আর দয়া চলে আসে। অনুপমা দেবী তাকে দেখে বুকে জড়িয়ে নিয়েছিলো। ছেলে সমর যেন খেলার বন্ধু পেয়ে গেছিলো। ছেলেটি আসলে ছিলো মুসলিম পরিবারের।
বাড়িতে আগুন লেগে যাওয়ায় সকলে পুড়ে গেলেও ছেলেটি কনোরকম বেচে যায়। কেউ না থাকায় তার আশ্রয় হলো এই সান্যাল বাড়ীতে। এই বাড়ীতে আসার পর অনুপমা দেবী ছেলেটির নাম দেন রতুল।রতুল নামের মাবাবাহারা ছেলেটি খুবি শান্ত প্রকৃতির হয়ে দাড়িয়েছিলো সেটা সবার মনেই একটা আকর্ষণ সৃষ্টি করে ছিলো।এতো করুণ চেহারায় করুনাময়ী হয়ে একদিন নিজের বুকের দুধ দান করে ফেলেছিলেন সান্যাল পরিবারের কর্তী মিসেস অনুপমা দেবী।।
সে ঘটনার বিবরণ……
সমরের তখন তিন বছর বয়স । সমর বেশী বয়স অবধি বুকের দুধ খেয়েছে তাই একদিন অনুপমা দেবী সোফায় বসে নিজের ছেলের মাথা আচল দিয়ে ঢেকে ব্লাউসের নিচের দুটো হুক খুলে দুদু খাওয়াতে ব্যাস্ত।ঠিক সেই সময় রতুল দরজার সামনে এসে দাড়ায়{৫বছরের ছোট্ট শিশু রতুল। চেহারার আকারে সমরের থেকেও ছোটো মনে হয়।
প্রথমে খেয়াল করেননি অনুপমা দেবী যে রতুল এসে পড়েছে দরজার সামনে তারপর যখন দেখল রতুল দাঁড়িয়ে তখন সমর মায়ের আচল থেকে মাথাটা বের করে আনলো আর বাইরে খেলার জন্য ছুট দিলো এটা সমরের অভ্যাস যে দুদু একটু মুখ দিয়ে বাইরে খেলতে যাওয়া আবার এসে দুদুতে মুখ দেওয়া তাই অনুপমা দেবী ব্লাউসের হুক খোলাই রাখলো সেই কিছুটা সময়। অনুপমা দেবী তখনো সোফায় বসে আছে শুধু বুকটা আচল দিয়ে ভালোকরে ঢাকা ।
দরজার কাছে দাঁড়িয়ে থাকা রতুলের দিকে তাকিয়ে বললেন……………………
অনুপমা দেবী-কিরে রতুল খুব মাএর কথা মনে পড়ছে ? (খুব মমতাভরা গলায়)
রতুল সেখানে দাঁড়িয়ে থেকেই শুধু মাথা দুবার নিচের দিকে নাড়া দিলো।
অনুপমা দেবী-আয় আমার কাছে আয় বলে নিজের হাত দুটো তুলে ইশারা করে রতুলকে কাছে আসার জন্য যাতে রতুলকে গলায় একবার জড়িয়ে ধরবে বলে {কিন্তু সেখানেই একটা ভুল হলো যখন হাতদুটো তোলে তখনবুকের আচলটাও ওপরের দিকে হাওয়ায় ভাসে এর ফলে আচলের তলদেশ রতুলের চোখের শিকার হয়।
সে দেখতে পায় আচলের তলায় ব্লাউসের নীচের হুক খোলা আর সেই খোলা হুক দিয়ে নিজের আশ্রীত মায়ের শুধু বাদিকের বুকটা ব্লাউসের নীচ থেকে বেরিয়ে আছে প্রায় অর্ধেক বুক। রতুলকে যেন অনুপমা দেবীর হাতদুটো নয় বরং ব্লাউস থেকে বেরিয়ে আসা বুকটা ডাকছে। অনুপমা দেবীর সেটা অনুমানের বাইরে যে তার আচলের তলা রতুল দেখতে পাচ্ছে কিনা।
রতুল ছুটে যায় সেটার টানে এদিকে তার আশ্রীত মা ভাবে গলায় জড়িয়ে ধরবে রতুল। কিন্তু রতুল সোজা আচলের তলায় মাথা ডুবিয়ে নিয়ে বুকে মুখ দেয়। অনুপমার অবাক চোখে বুকটা ধড়াক করে ওঠে কিছু বোঝার আগেই রতুল চোষা শুরু করে।এক্টা তিন বছরের শিশু আর পাচ বছরের শিশুর চোষার পার্থক্য অনায়াসে সে অনুভব করে।
একটানা আধঘন্টা সে আচলের তলায় ছিলো । সমর ফিরে এসে রতুলকে ডাক দেয়।
রতুল মাথা বের করে সমরকে বলে ছি ছি ছি এখনো মার দুদু খাস এমা ছি ছি……।। এই কথা শোনার পর আর সমর মায়ের বুকে মুখ দেয়নি। কিছুদিনের মধ্যেই রতুল বাড়ীর খুব প্রিয় হয়ে উঠেছিলো বেশীদুর পড়াশোনা করলোনা কিন্ত বাড়ীর সমস্ত কাজকর্মে সে পারদর্শী হয়ে উঠেছিলো সে ছোটোতেই। বাগানে গাছ পরিস্কার করা মাটি কেটে দেওয়া। এমনকি একদুটো রান্নার কাজ বাজার করা।এসব করতে শিখে গেছিলো।
এরপর গল্পটা হোক সান্যাল গিন্নীর ছেলের মুখে……………
আমি ফিরলাম দুদিন আগেই হস্টেল থেকে সত্যি সে জীবন দারুন ভেবে কেটেছিলো এদিকে নিজের বাড়ী ফিরে আসার সুখটাও কম কিসের এর আলাদাই মজা। যাইহোক এখানে খুশির মেলা এসেছিলো আমার এসে যাওয়ায়। অনেকদিন পর পিসি এলো আমাদের বাড়ীতে আমাকে দেখতে ।
পিসী মার থেকে ৩ বছরের বড়ো শরীরের গঠনটাও শুকনো ছিমছিমে পাতলা। মনের দিক থেকে খুব ভালো আমার সাথে কতো কি গল্প যেন শেষ হবার নাম নেই। মা নানাধরনের রান্নার আয়োজন করে চলছে দুদিন দিয়ে।রতুল কনো পরিবর্তন নেই ছ সাতবছর আগে যেমন দেখে গেছি সেরকমি রয়েছে সেই ৫ফুট আকৃতির ছোটোখাটো পাতলা ছিমছাম মনে হচ্ছে যেন ক্লাস নাইনে পড়ুয়া একটা ছেলে।
একটুও বদলায়নি কিন্তু স্বভাবে আচরনে কেমন যেন অন্যরকম।ওকে দেখলে সেই আগের দিনের একসাথে স্নানে যাওয়া মনে পড়ে গেলো ওর কাটা নুনু কিন্তু ওই বয়সেও লম্বা ৫ইঞ্ছি কিন্তু পাতলা। এসে থেকে দেখছি একটু অন্যরকম থকেথেকেই মনে হলো পিসীর বুকে দিকে তাকিয়ে আছে। পিসী আমাদের বাড়ী আসলে বনশাবাতি দেয় সেখানে সুধু শরীরে শাড়ী থাকে ব্লাউসে ছাড়া পিসীর সুকনো বুকের দিকেও যেন কেমন হা করে তাকিয়ে রতুল্। ………
সবাই একটু কমেন্ট দিন তাহলে বুঝবো ভাল লাগছে কিনা তাহলে cont..করবো…