রুদ্রর পৌরুষলাভ পর্ব ১

-: মুখবন্ধ: বহুদিন ধরে অনেক গল্প পড়েছি, বেশিরভাগই অবাস্তবিক ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে শুধু রগরগে কার্যকলাপের বর্ণনা। স্বাভাবিকভাবেই প্রেক্ষাপট বাস্তবিক হওয়া সম্ভব নয়, কিন্তু বাস্তবের ছোঁয়া না থাকলে তা বড্ড স্বাদহীন লাগে :-

ক্লাস টুয়েলভের ছেলে রুদ্র চৌধুরী বয়স ১৮। মাস কয়েক আগেই এগারোর গন্ডি পেরিয়ে আসা ছেলেটির সরলতা সম্পূর্ণ হারিয়ে গেছে। বাড়ি থেকে কোনো রকম স্বাধীনতা পায়নি, বাবার স্কুটি করে স্কুল, টিউশন, অথবা মায়ের হাত ধরে টোটো করে পৌঁছে যাওয়া। নিজের সময় বলতে পড়ার ব্যাচে বন্ধুদের সাথে কাটানো সময়টুকু। ভাবতেও রুদ্রর লজ্জা লাগতো, “আমাদের ক্লাসের মেয়েরাও তো এর চেয়ে বেশি স্বাধীন, একাই দেখি টিউশনে যাতায়াত করে সব সময়।” বাবা মায়ের গন্ডির মধ্যে থাকতে রুদ্রর ভালো লাগতো না একদমই। এমন নয় যে ও কো-এড স্কুলে পরে, বাড়ির এই কড়াকড়িতে ওর রোমিওগিরিতে বাধা পড়ছে, কিন্তু তাও কেমন নিজেকে ছোট মনে হতো, নিজের মাথাচাড়া দিয়ে ওঠা পৌরুষে আঘাত লাগতো যেন। তাই রুদ্র বদ্ধপরিকর ছিল, কিছুতেই মাধ্যমিকের পরে আগের মতো জীবন কাটানো যাবেনা, নিজের ছড়ি যাতে নিজেই ঘোরানো যায়, তার জন্য বাড়ির সাথে প্রানপন লড়াই করতে হবে। যদিও তেমন কিছু করতে হয়নি ওকে, ইলেভেনে ওঠার পরে বাড়ি থেকে আপনিই ও ছাড়া গেছিলো, বোধ হয় ওর বাবার মনে হয়েছিল, “ছেলেটা এবার নিজের মতো নিজে বেড়ে উঠুক।”

রুদ্র আর পাঁচটা ছেলের থেকে খুব আলাদা কিছু নয়। বয়স অনুযায়ী শরীর ও মন বেড়ে উঠেছে, কৈশোরে প্রবেশের সাথে সাথেই শরীরের বিশেষ বিশেষ জায়গায় রোম পরিণত হয়েছে পুঞ্জিত লোমে। ছোটবেলায় মেয়েদের থেকে দূরে থাকতো, ওরা কেমন যেন “অন্য”, ওরা আলাদা দলের। কিন্তু সেই মেয়েরাই কৈশোরে হয়ে উঠল কৌতূহলের বিষয়। বছর খানেক আগে পর্যন্তও নিজেকে বোঝাতো রুদ্র, “না, এটা উচিত নয়।” কিন্তু ইলেভেনে ওঠার পর থেকে ওর হরমোনের সাথে বিবেক পেরে ওঠেনি, বা হয়তো রুদ্র চায়নি পেরে উঠুক। টিউশনের মেয়েদের উঁচু বুক প্রবল ভাবে টানতে শুরু করে রুদ্রকে, ও বাধা দেয়নি নিজের চোখকে, সুযোগ পেলেই সবার অলক্ষ্যে দেখে নিত একটু। ও জানেনা দেখতে কেন ভালো লাগে, শুধু এতুটুকু জানে যে ভালো লাগে।

তবে এই লালসা ছাড়াও রুদ্রর একটা অন্য দিক ছিল। গতবছর ইলেভেনের নতুন ব্যাচ শুরুর সময় একটি মেয়ে ভর্তি হয়, নাম ঈশা। ঈশাকে শুরুতে খুব একটা ভালো লাগেনি রুদ্রর। আড়চোখে দেখেছে বটে পড়ার সময়ে, দেখতে নিঃসন্দেহে সুন্দর; ফর্সা রঙ, কাঁধ ছাপানো চুল, কালো চুলের ডান দিকের এক সরু গুচ্ছে বাদামি রঙ করা, শরীর দেখে বোঝা যায় আগে রোগা ছিল, কৈশোরের ঢেউয়ে ভরাট হতে শুরু করেছে। কিন্তু রূপ থাকা সত্ত্বেও রুদ্র পাত্তা দেয়নি ঈশাকে। ওর অহংকারী মেয়ে ভালো লাগেনা। ঈশা ওর মায়ের সাথে পড়তে আসতো, পড়ার পরে আবার মায়ের সাথেই চলে যেত। ঈশার মাকে দেখে রুদ্র অবাক হয়, ওনাকে দেখে কেউ বলবে না ওনার সতের বছর বয়সী মেয়ে রয়েছে। আর তাছাড়াও মহিলা খুব হাসিখুশি থাকেন সব সময়, আর তার মেয়ের কেমন মুখ গোমড়া। কিন্তু একদিন নিয়মিত চোখ বোলাতে গিয়ে ঈশার বুকে আটকে যায় রুদ্র, ওর ভদ্রস্থ টি-শার্টের ওপরে দিয়ে বুকের ভাঁজ দেখা যাচ্ছে, আর তার মধ্যে রয়েছে রুদ্রের পছন্দের এক জোড়া পেলব মাংসপিন্ড। অঙ্ক করতে গিয়ে ওর পেন আটকে গেছিলো ঐদিন। তারপর থেকে ও ভেবেছে ঈশাকে নিয়ে, আর যতই ভেবেছে, ততই আকর্ষণ বেড়ে উঠেছে ঈশার প্র্রতি।

কিন্তু রুদ্র বরাবর স্বল্পভাষী ছেলে। ঈশাকে ভালো লাগতে শুরু করলেও কোনোদিন কথা বলার চেষ্টা করেনি, কথা বলা তো দূরের কথা, কোনোদিন চোখে চোখ পড়লে সৌজন্যময় হাসিটুকুও এড়িয়ে গেছে রুদ্র। আজ যদিও পরিস্থিতি একটু অন্য রকম। অন্য দিনের মতো ঈশা দূরে নয়, রুদ্রর পাশে বসেছে। রুদ্র দোনামোনা করছিলো, কথা বলবে কিনা, কিন্তু সাহস করে উঠতে পারেনি। এসব ভাবতে ভাবতেই অঙ্ক করার মাঝে কনুইতে পেনের খোঁচা লাগে ওর, “এই রুদ্র”, চাপা গলায় ঈশা ডাকছে ওকে, “এই অঙ্কটা করেছিস?”

ঈশা ওর কাছে অঙ্কে সাহায্য চাইছে? আশা করেনি রুদ্র। যদিও ব্যাপারটা খুব অস্বাভাবিক নয়, ও বরাবরই অঙ্কে ভালো। আবার খোঁচা আসে, “এই, বল না। ”
– হম করেছি
– দেখা একটু

রুদ্র ইতস্তত করলো, আড়চোখে তাকাতেই ও হার মেনে গেলো। ঈশার চুলের ফাঁক দিয়ে বুকের গভীরতা মাপতে গিয়ে বেরিয়ে আসতে পারলো না, ওর হাত আপনিই সরে গিয়ে ঈশাকে দেখার সুযোগ করে দিলো। এইভাবেই মিনিট দশেক চলছিল, স্যারের হুঙ্কারে নিঃস্তব্ধ ঘর জেগে উঠলো, “রুদ্র, তুমি ইশাকে দেখাচ্ছ কেন?”
– কোথায় স্যার? আমি তো আমার মতো লিখছি
– আমাকে বোকা পেয়েছো? তোমাদের বয়সটা আমিও পেরিয়ে এসেছি, সমস্ত কারসাজি আমার জানা। এইজন্য পরীক্ষা নিচ্ছি আমি? দশ নম্বর মাইনাস।
– স্যার এরকম করবেন না স্যার, আর দেখাচ্ছি না।
– জানি তো আর দেখাবে না, এবার ভালো করে লেখো, দশ নম্বর পিছিয়ে গেছো এমনিতেই।
– স্যার প্লিজ এরক…
– চোপ, একদম চোপ, এক কথা আমাকে যেন দু’বার বলতে না হয়।

রুদ্রর কান গরম হয়ে যাচ্ছে। ও এতদিন অন্যকে বোকা খেতে দেখেছে স্যারের কাছে, কোনোদিন নিজে তার শিকার হয়নি, আর আজ এই মেয়েটার জন্য কিনা … রগে ফুঁসতে লাগলো ও। ঈশার দিকে তাকিয়ে দেখলো ও নিশ্চিন্তে লিখে যাচ্ছে, যেন কিছু জানেই না। রুদ্রর নিজের ওপরেই রাগ হচ্ছিল এবার, কেন দেখাতে গেলো ওকে?

টিউশন থেকে বেরিয়ে সাইকেল নিয়ে হেটে আসছিলো ও। মনটা ভালো লাগছে না। হঠাৎ পেছন থেকে ওকে মেয়েলি গলায় কেউ ডাকলো, ও বুঝতে পেরেছে নির্ঘাত ঈশা ডাকছে। রুদ্রর রাগ ওর ওপর থেকে যায়নি, পাত্তা না দিয়ে সাইকেলে উঠতে যাচ্ছিলো, কিন্তু ঈশানি দৌড়ে এসে ওর সাইকেলের হ্যান্ডেল ধরে দাঁড় করলো। “তোকে না ডাকছি আমি, শুনতে পাসনি?”
– কেনো ডাকছিস কেনো?
– কথা আছে তোর সাথে।
– একবার কথা বলে তো কেস খাওয়ালি, আবার কি চাস।
– এভাবে বলিস না, ওই জন্যই তো তোকে দাঁড় করলাম, আয় একটু হাটতে হাটতে এগিয়ে যাই।
রাগ থাকা সত্ত্বেও রুদ্র না করলো না, ঈশাকে বাঁ’দিকে রেখে সাইকেল নিয়ে হাটতে থাকলো ওর সাথে। ঈশাই কথা শুরু করলো, “সরি রে”
– কিসের জন্য?
– জানিস না মনে হচ্ছে কিসের জন্য।
রুদ্রর মাথায় রক্ত উঠে গেলো, মেয়েটা মুখে সরি বলছে, কিন্তু আচার ব্যবহারে কোনোরকম অনুশোচনা বোধ নেই, কতটা অহংকার হলে এরকম হতে পারে একটা মানুষ? ও থাকতে না পেরে চেঁচিয়ে দিলো, “আজ তোর জন্য আমি এরকম অপমানিত হলাম স্যারের কাছে”
– সরি বললাম তো আমি
– শুনে তো সন্দেহ হচ্ছে তুই আদৌ সরি কিনা
ঈশাকে কেউ এরকম টোনে আগে কেউ কথা বলেনি, বাড়িতে সব সময় আদরে বড়ো হয়েছে ও। কিন্তু তাও দমে গেলো না, ওর খারাপ লাগা রুদ্রকে বুঝতে দিলে চলবে না। ও রুদ্রর সামনে এসে চোখে চোখ রেখে দাঁড়ালো, তারপর মাথা নিচু করে বললো, “আমি সত্য়িই সরি রে, আমি বুঝতে পারিনি স্যার তোকে ওভাবে বলবেন।”
রুদ্র এটা আশা করেনি, ও হকচকিয়ে গিয়ে সাথে সাথে সাইকেল স্ট্যান্ড এ ফেলে ঈশার হাত ধরে ওকে সোজা দাঁড় করলো, “ঠিক আছে ঠিক আছে বিশ্বাস করলাম, ইটস ওকে। ”
– ঠিক তো?
– হ্যাঁ ঠিক। তোকে আজ নিতে আসেনি?
– না, মায়ের শরীরটা একটু খারাপ। তুই হোয়াটসাপে টিউশনের গ্ৰুপে আছিস তো?
– হ্যাঁ, কেনো ?
– তোর নম্বরটা নিয়ে নেবো ওখান থেকে তাহলে।
– কেন, নম্বর দিয়ে কি করবি?
– আছে কাজ, বলবো পরে।
ঈশা এগিয়ে গিয়ে টুকটুক ধরে নিলো। রুদ্র চুপচাপ কিছুক্ষন দাঁড়িয়ে পুরো ঘটনাটা মাথায় আওড়ে নিলো একবার, তারপরে খেয়াল হলো যে ও ইশার বহু স্পর্শ করেছে আজ, চোখ বন্ধ করে মনে করলো, কি নরম, হাতটা নাকের কাছে নিয়ে ও ইশার মিষ্টি ঘ্রাণ পেলো।

রুদ্র রাতে ঘুমোনোর আগে ফোন ঘাঁটছিলো। তখন হোয়াটস্যাপে মেসেজ এলো, “হাই”
– বল
– আমি ঈশা বলছি
– জানি
– কি করে জানলি?
– তোর ছবি দেখা যাচ্ছে হোয়াটস্যাপে
– ওহ হ্যাঁ, তাই তো।
– বল
– কাল তো শনিবার, বিকেলে টিউশন আছে তোর ?
– না, কেন?
– মা কে আমি আজ কি হয়েছে বললাম, শুনে মা তো আমায় ভীষণ বকলো, আর বললো কাল যেন তোকে আসতে বলি আমাদের বাড়ি।
– কেন?
– তুই এরকম রেগে রেগে কথা বলছিস কেন?
– রেগে রেগে কোথায়?
– এই যে, শুধু কেন, জানি, এক কোথায় উত্তর দিচ্ছিস?
– না রেগে দিচ্ছি না, আমি এরকমই
– আমার সাথে পুরো উত্তর দিবি
– আচ্ছা ঠিক আছে। এবার বল তোদের বাড়ি যেতে বললেন কেন কাকিমা?
– জানিনা, হয়তো মায়ের খারাপ লেগেছে আমার জন্য তোকে এরকম অপদস্থ হতে হলো বলে। আসতে পারবি কালকে?
– হুম পারবো, কখন যাবো?
– এই ধর ছ’টার দিকে
– আচ্ছা ঠিক আছে, তোদের বাড়িটা কোথায়?
– আমি লোকেশন পাঠিয়ে দেব
– আচ্ছা ঠিক আছে
– গুডনাইট
– হুম টাটা
রুদ্র ভাবতে লাগলো, কাল পর্যন্ত যার সাথে কোনোদিন কথা বলেনি, বলা যায় যে বলার সাহস করে উঠতে পারেনি, শুধু লুকিয়ে তার শরীরের বিশেষ জায়গা দেখেছে, সে আজ বাড়িতে ডাকছে? না, হয়তো ব্যাচে বকা খাওয়ার ব্যাপারটা শেষ পর্যন্ত হয়তো খুব একটা খারাপ ছিল না।

পরদিন রুদ্র যথারীতি সময়মতো ঈশার বাড়ি পৌঁছে গেলো। বাড়িটা সুন্দর দোতলা, ও গেটের বাইরে সাইকেলটা রেখে বেল বাজালো। কিছুক্ষণ দাঁড়ানোর পরেও কেউ এলো না দরজা খুলতে। রুদ্র ইতস্তত করতে লাগলো, লোকেশন দেখে ঠিক জায়গায় এসেছে তো? আরেকবার বেল দেবে? ভাবনাচিন্তা করে বেলে হাত দিতেই দরজা খুলে দিলেন ঈশার মা, “তুমি নিশ্চই রুদ্র?”
– হ্যাঁ, কাকিমা
– এসো, ভেতরে এসো, সাইকেলটা গেটের ভেতরে রেখে দাও, আর, তালা দিয়ে রেখো কিন্তু।
রুদ্র সাইকেল ভেতরে রেখে ঘরে ঢুকলো। ঈশার মা বললেন, “ওপরে চলো, ঈশা ওপরেই আছে”
– আচ্ছা কাকিমা, আপনি চলুন আগে
রুদ্র ঈশার মায়ের পেছন পেছন সিঁড়ি দিয়ে উঠতে লাগলো। ঈশার মা’কে দূর থেকে দেখেছে অনেকবার, ঈশাকে টিউশন থেকে নিতে আসেন উনি। দূর থেকেই ওনাকে সুন্দর মনে হয়েছে রুদ্রর, আজ ভালো করে লক্ষ্য করলো। কাছ থেকে কেন ওনার রূপ আরো বেড়ে গেছে, সিঁড়ি দিয়ে উঠতে উঠতে রুদ্র ওনার কোমরের মোচড় থেকে চোখ সরাতে পারছিলো না। ওর বয়সী একটা মেয়ের মা হওয়া সত্ত্বেও কোমর এখনো যথেষ্ট সরু, আর তার সাথে নিতম্ব সমানুপাতিক… না, সমানুপাতিক বলা ভুল হবে, প্রায় দেড় গুণ বড়ো। সিঁড়ি দিয়ে উঠতে উঠতে কোমরের সাথে নিম্নাংশ আরো বেশি দুলছিলো। বাড়ির পড়ার নরম সুতির শাড়ির আঁচলের ফাঁক দিয়ে অমন ফর্সা কোমর, প্রায় পিঠ খোলা ব্লাউস আর দোদুল্যমান ভারী নিতম্ব দেখে রুদ্রর মাথা ঝিমঝিম করতে লাগলো। আর তার সাথে সাথে ওনার স্তন দেখার জন্য আগ্রহ জন্মাচ্ছিলো। রুদ্রর মনে হচ্ছিলো ভাগ্যিস ও অঙ্কে ভালো।

ওপরে পৌঁছে কাকিমা ডাকলেন, “ঈশা, রুদ্র এসেছে, ওকে বসতে দাও”, তারপর রুদ্রকে বললেন, “তুমি ঈশার ঘরে গিয়ে বসো, আমি তোমার জন্য খাবার বানাচ্ছি”
– আপনি আবার এসব করতে গেলেন কেন?
– বড়োদের মতো কথা হচ্ছে? কাল আমি ঈশার কাছ থেকে সব শুনেছি। শুনে তো আমার খুবই খারাপ লেগেছে। মেয়েটা নিজে পড়াশুনা করবে না, এদিকে তোমার মতো একটা গুড বয়কে বকা খাওয়াবে। আমিই ওকে বলেছি তোমাকে আসতে বলে, তুমি একটু জলখাবার খেয়ে যাবে। তুমি যায়, ওই ঘরে আছে ইশা , আমি আসছি খাবার নিয়ে।
– আচ্ছা, কাকিমা।

রুদ্র ঠিক ধরেছিলো, ভগবান কোনো অংশেই কার্পণ্য করেনি, বুকেও কাকিমাকে ভোরে দিয়েছেন। ওনার লো কাট ব্লাউসের মধ্যে দিয়ে গভীর খাঁজ পাতলা আঁচলের মধ্যে দিয়ে দেখে নিয়েছে রুদ্র। ওর প্যান্টের মধ্যে একটু নড়াচড়া অনুভব করলো, ভাগ্যিস জিন্স পরে এসেছে আজ।

ওই ঘর থেকে ঈশা বেরিয়ে এলো…গায়ে গোলাপি রঙের স্প্যাগেটি টপ, আর কালো শর্টস, কোনোরকম আন্ডারগার্মেন্টসের বালাই নেই মেয়েটার, যদিও তাতে রুদ্রর আপত্তি নেই। “তুই ঘরে গিয়ে বোস, আমি একটু আসছি”, বলে রুদ্রকে বসিয়ে পাশের ঘরে গেলো ঈশা।

চলবে….